আমার জীবন বেশ সুস্থ্য স্বাভাবিক সুখে শান্তিতে কাটছিল। কিন্তু কপাল পুড়লো, যখন বছর দুই আগে আমার ট্রান্সফার একটা ছোট শহরে হলো। শহর টা একটা সময় এ বেশ ভালো জায়গা হলেও ইদানিং সমাজ বিরোধী মাফিয়া দের দেরা। শহর টা আমাদের রাজ্যের বাইরে অবস্থিত। একটি খনি সমৃদ্ধ এলাকা কে কেন্দ্র করে শহরটি তৈরি। choti bou ke choda
একটা বিশেষ কারণে আমি জায়গা তার নাম নিচ্ছি না। choti bou
আমি পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। একটা বড়ো সরকারি প্রজেক্টের কাজ নিয়ে এই শহরে এসেছিলাম। কাজ টা কমপ্লিট হতে দুই তিন বছর লাগবে। লাল সুতোর ফাসে ফাইল আটকে গেলে আরো বেশি সময় লাগবে।
এই সময়ের ভেতর প্রচুর র মেটেরিয়াল আনলোড হবে। choti bou
তার হিসেব রাখতে ছুটি প্রায় নেওয়া যাবে না বললেই চলে। বার বাড়ি থেকে এত দূরে ট্রান্সফার , বাবা মা আমাকে একা একা কিছুতেই ছাড়লো না।
স্ত্রী আর পুত্র কে সাথে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দিল আড়াই বছর হলো বিয়ে করেছিলাম। আমার স্ত্রী দিশা আর সাত মাসের পুত্র সন্তান অর্ঘ কে সঙ্গে নিয়ে নতুন জায়গায় চলে আসলাম। আমি যে কোম্পানি র হয়ে কাজ করছিলাম।
তারা আমায় শহরের এক টি প্রান্তে একটা একতলা বাড়ি র বন্দোবস্ত করে দিয়েছিল। আর ওখানকার ফিল্ড অফিসার একটা কাজের লোক ও ঠিক করে দেয়।
আমি ঐ বাড়িতে সংসার সাজাই । choti bou
আমার সঙ্গে বাড়ি থেকে অনেক দূরে নতুন জায়গায় এসে আমার স্ত্রী দিশা খুব খুশি হয়েছিল। চাকর মনি প্রাসাদ কে সঙ্গে নিয়ে ঐ ছোট একতলা বাড়ি তাকে নিজের ইচ্ছে মতন সাজিয়েছিল।
প্রথম এক- দুই মাস খুব ভালো ভাবে কাটলো। সমস্যা শুরু হয় যখন আমি লোকাল কিছু প্রভাবশালী মানুষের টেন্ডার আমি খারাপ সাব স্ট্যান্ডার্ড মেটেরিয়াল সরবরাহের জন্য বাতিল করে দিলাম।
তার ফলে আস্তে আস্তে আপনাকে ওদের ক্ষমতা যে কত বেশি সেটার আচ খুব তাড়াতাড়ি পেলাম। ওদের মধ্যে প্রধান ছিল বাজু ভাই নামের এক প্রভাবশালী গুন্ডা। সে পথে ঘাটে অফিসে ফিল্ডে আমাকে যা নয় তাই ভাবে হেনস্থা শুরু করেছিল।
পথ আটকে দেওয়া, বাড়ির সামনে আর অফিসের সামনে নোংরা ফেলে রাখা। থ্রেট কল দেওয়া। এমন কি আমার সহজ সরল গোবেচারা স্ত্রী দিশা ও ওদের নজর থেকে রেহাই পেল না। ওদের কিছু ভাড়া করা লোক আমি যখন বাড়িতে থাকতাম না তখন তারা আমার বাড়ির আশে পাশে ঘুর ঘুর করতো, আর আমার বউ কখন কি করছে সেটা উকি ঝুঁকি মেরে দেখতো।
আমার স্ত্রীর তখন ভরা যৌবন। choti bou
২৬ বছরের শরীর টা দিয়ে যৌবন উপচে পড়ছে। দিশা র মাঝারি শেপের সেক্সী ফিগার। ৩২ ডী সাইজের ব্রেস্ট এ প্রায় বেশির ভাগ সময় ই দুধ ভর্তি থাকে।
আমার ধারণা ছিল দিশার মতন সুন্দরী নারী সেই সময়ে ঐ শহরে ছিল না বললেই চলে। কাজেই বাজু ভাইয়ের ভাড়া করা লোক আমার বাড়ির আশে পাশে ঘুর ঘুর করছে আর বউএর দিকে নজর রাখছে ব্যাপার টা আমার বেশ উদ্বেগজনক লাগলো। ইতিমধ্যে শহরে একটা মার্ডার হলো। এক বড় গোছের সমাজ বিরোধী খুন হলো।
লোকে বললো এই খুন আর কেউ না বাজু ভাই করেছে। প্রমাণের ওভাবে বাজু ভাই প্রথমে জামিন তারপর ছাড়া পেয়ে গেলো। ছাড়া পাওয়ার পর প্রায় সারা শহর জুড়ে বাজু ভাই দের লোকেদের জেশআন বেড়ালো।
আমি মুখ লুকিয়ে চলতে লাগলাম। এই ভাবে কদিন কাটানোর পর, শেষে ফিল্ড অফিসার মিস্টার আহমেদ আমার ভালো চাইতেন উপদেশ দিলেন, বাজু ভাই এর সঙ্গে বসে মিট মাট করে নিতে, নাহলে এখানে আমার স্ত্রী পুত্র র সঙ্গে দুই তিন বছর কাটানো খুব কঠিন হবে।
প্রথমে নিজের বিবেকের ডাকে এই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছিলাম শেষে কিছুদিন এর মধ্যে নিজের স্ত্রী আর পুত্রের সেফেটি র কথা চিন্তা করে বাজু ভাই এর সঙ্গে বসে আন্ডারস্ট্যান্ডিং করে নিতে এক প্রকার বাধ্য হলাম। খুব অল্প দিনের ব্যবধানে বাজু ভাই এর সঙ্গে আমার বেশ ভাব হয়ে গেলো।
লোক টা পাওয়ারফুল হলে কি হবে একেবারে গো মুখ্য। choti bou
তাই যারা শিক্ষিত হতো তাদের একটু শ্রদ্ধা করতো। আমাকে কি জন্য তোয়াজ করতো প্রথমে আমি বুঝতে পারি নি। যখন পারলাম খেলা আমার হাত থেকে বেরিয়ে গেছে। আলাপ জান পেঃচান হতে প্রায়শই বাজু ভাই তার হাভেলি তে ডেকে পাঠাতেন ।
Choti stories & Hindi porn kahani
ওর বাড়িতে মদ্য পান , কোঠি থেকে নাচনে ওয়ালী ভাড়া করে অথবা বল পূর্বক তুলে এনে চটুল নাচ গান ইত্যাদি খুব সাধারণ বিষয় ছিল। আস্তে আস্তে আমার ও এসব দেখার আর মদ পান এর অভ্যাস হয়ে গেলো।
ওর হাভেলি তে শহরের আর আস পাশের গ্রামের বিবাহিত আর কুমারী মেয়ে দের দেখতাম কাজ করতে। পরে জেনেছিলাম বাজু ভাইয়ের একটা কারবার ছিল সুদে টাকা খাটানো।
যারা টাকা ধার নিয়ে সময়ে শোধ দিতে পারতো না তাদের স্ত্রী অথবা মেয়ে কে বাজু ভাই তুলে নিয়ে আসতো। তারা হাভেলী তে থেকে দিন রাত সব ধরনের কাজ করতো। তাদের হাসব্যান্ড আর পিতারা টাকা সুদ সমেত টাকা ফেরত দিয়ে বাজু ভাইয়ের কাছ থেকে ফেরত নিয়ে যেত।
একদিন কথায় কথায় বাজু ভাই বলে ফেললেন আমার স্ত্রী দিশার মতন সুন্দরী নারী নাকি কোনোদিন দেখেন নি। ওনার কথা শুনে আমার বুক অজানা আশঙ্কায় কেপে গেলো। আমি চুপ চাপ ওর কথা শুনতে লাগলাম। কথায় কথায় বাড়ির কাজের লোক দের কথা উঠলো।
আমাদের বাড়ির লোক টির বয়েস হয়েছে শুনে উনি বললেন আমার স্ত্রী কে সাহায্য করার জন্য ওর জানা শোনা খুব ভালো একটা মেয়ে ছেলে কে ও আমাদের বাড়ি পাঠিয়ে দেবে। সে আমাদের বাড়িতে থেকেই কাজ করবে। তাকে মাইনে দিতে হবে না। খাওয়া পরা দিলেই কাজ চলে যাবে আমি আপত্তি করতে পারলাম না।
দুদিন যেতে না যেতেই বাজু ভাই তার চেনা শোনা এক দেহাতি ভারী চেহারার মোটামুটি সুশ্রী দেখতে মহিলা কে আমাদের বাড়িতে কাজের উদ্দেশ্যে পাঠালো। ওর নাম ছিল কমলা বাই। বয়স ৪০-৪২। অতীতে বেশ্যাবৃত্তির কাজ করায় শরীরের বাঁধুনি টা ছিল ভীষন আকর্ষণীয়।
আমি এতে ভীত সন্ত্রস্ত থাকলেও আমার স্ত্রী স্বামীর সঙ্গে প্রবাসে এসে এই প্রথম একজন নারীর সঙ্গ পেয়ে খুব আনন্দিত হলো। কমলা বাই আসবার সাথে সাথে দিশার সঙ্গে বেশ ভাব জমিয়ে ফেললো।
দু এক দিন পর দেখলাম দিশা কে নিয়ে এখানে ওখানে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছিল। যদিও ঐ শহরে দিশার মতন সুন্দরী স্ত্রীর বেশি ঘোরা ফেরা করা নিরাপদ ছিল না। দিশা কমলা বাইয়ের সঙ্গে বাইরে বেড়ানো শুরু করতেই আমাদের বাড়ির সামনে বাজু ভাই দের লোকেদের আনাগোনা বেড়ে গেলো।
আমার স্ত্রী ব্যাপার টা দেখে ভীষণ অস্বস্তিতে পড়ে গেছিলো। choti bou
বাড়ির সামনে চার পাশে সব সময় অচেনা লোকেদের আনাগোনা দেখে ও ভয় পেয়েগেছিল।
আমার কাছে এসে বলতে আমি বলেছিলাম, ” ভয় পাবে না। ওরা বাইরে থাকছে থাকুক না। মনে হয় তোমার মতন সুন্দরী নারী আগে দেখে নি, তাই এইভাবে দেখছে। এখন ওদের বলতে গেলে নতুন জায়গা বোঝোই তো হিতে বিপরীত হবে। তুমি দরজা জানলা কিছুদিন বরং চ বন্ধ রাখো।”
আমার কাছে সত্যি একটা প্রত্যাশা নিয়ে এসেছিল, আমার কথা শুনে কিছুটা হতাশ হয়ে বেজার মুখ করে চলে গেলো। আমি বুঝতে পেরেছিলাম, কমলা বাই আর আমাদের বাড়ির বাইরে কিছু ভাড়া করা লোক জড়ো করে বাজু ভাই আরো ভালো ভাবে আমার স্ত্রীর উপর নজর রাখছিল।
আর এদিকে কমলা বাই এর কথায় দিশা নরমাল শাড়ী ব্লাউজ ছেড়ে হাত কাটা পিছন খোলা ব্লাউজ আর শিফনের চুমকি বসানো শাড়ী পড়া শুরু করলো। জানি না কোথা থেকে কমলা বাই দিশার জন্য ঐসব পোশাক জোগাড় করেছিল।
ব্লাউজ গুলো তার এক চেনা এক বুড়ো টেলর বানিয়ে দিয়েছিল। পুরোনো ঘরোয়া সাধারণ শাড়ী ভদ্রস্ত ব্লাউজ ছেড়ে এই নতুন ধরনের সাজে দিশার রূপ আর লাবণ্য যেনো আরো খুলে দিল।
একদিন আমাকে মন মরা অবস্থায় দেখে দিশা রাতের বেলা হালকা একটা শাড়ি ব্লাউজ পরে আমার সঙ্গে শুতে এসে বলল, ” এই তোমার কি হয়েছে বল তো, কদিন ধরে দেখছি। তোমার মুখ ব্যাজার। আমি বললাম কিচ্ছু না। কাজের টেনশন।
দিশা বললো, এই আসো তোমার টেনশন আমি কমিয়ে দিচ্ছি। choti bou
কমলা দি আসার পর ছেলে রাতে ওর কাছেই থাকছে। অতএব আমি একেবারে ফ্রী। তুমি এখন থেকে রাতে বউ এর সঙ্গে যা চাও তাই করতে পারো।” এই বলে আমার শার্টের বাটন খুলতে শুরু করলো। আমি ওর শরীরের মিষ্টি গন্ধ তে মাতোয়ারা হয়ে দিশা কে নিজের কাছে টেনে নিলাম।
শাড়িটা টান মেরে খুলে দিলাম, ওর উন্নত স্তনে হাত বোলাতে বোলাতে আমি ওর ব্লাউজ টা খুলতে লাগলাম, তখন দিশা চাপা স্বরে বলল, কি করছো, আলো টা নেভাও প্লিজ, কেউ দেখে ফেলবে তো। আমি বললাম যাকে খুশি দেখতে দাও সোনা, আমার বউ তো দেখবার মতন জিনিস।
দিশা লজ্জা পেয়ে আমার বুকে মুখ গুজে বলল,” তুমিও না, তোমার মুখে কিছু আটকায় না।” তারপর মিনিট খানেক এর মধ্যে দুজনেই নগ্ন হয়ে একটা সাদা বেডশিট এর নিচে কোন রকমে নিজেদের নগ্ন শরীর ঢেকে দিশা কে যখন প্রাণ ভরে ঠাপ দিচ্ছিলাম।
দিশা মুখ থেকে শীৎকার বার করছিল এমন সময় আমার কেনো জানি মনে হচ্ছিল আড়াল থেকে কেউ সত্যি সত্যি আমাদের ঐ মিলন দৃশ্য উপভোগ করছে। এরপর কিছুদিন বাড়ির দরজা জানলা বন্ধ থাকায় বাজু ভাই কিছুটা অসন্তুষ্ট হলো।
আমাকে ডেকে পাঠিয়ে এর জন্য জবাব দিহি চাইলো। choti bou